১২:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫

প্রতিবন্ধী গৃহবধূকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত গ্রেফতার

  • আপডেট সময়: ০২:৩৮:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
  • 2

গ্রেফতার আবুল কাশেম


নেত্রকোণার দুর্গাপুরে এক বুদ্ধি প্রতিবন্ধী গৃহবধূকে (২২) ধর্ষণের অভিযোগে পুলিশ অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত আবুল কাশেমকে (৪০) গ্রেফতার করেছে।

এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর শাশুড়ি গতকাল মঙ্গলবার  রাতে দুর্গাপুর থানায় মামলা দায়ের করেন।

মঙ্গলবার রাতেই পুলিশ অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত আবুল কাশেমকে গ্রেফতার করে।

কাশেম উপজেলার উত্তর বায়রাউড়া গ্রামের মৃত আব্দুল মজিদের ছেলে।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।


আরো পড়ুন

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণের মামলায় শিক্ষক গ্রেফতার


দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মামলার বরাতে ওসি বলেন, বুদ্ধি প্রতিবন্ধী গৃহবধূ গত ২৮ এপ্রিল রাত ১টার দিকে বাড়ির পাশে টয়লেট সংলগ্ন ফাঁকা জায়গায় ধর্ষণের শিকার হন। অভিযুক্ত কাশেম ঘরের দরজা ভেঙে জোরপূর্বক তাকে বাইরে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করেন। পরিবারের লোকজন গৃহবধূকে ঘরে  না পেয়ে খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে তাকে ঘটনাস্থলে পান। তখন অভিযুক্ত দৌড়ে পালিয়ে যান। মামলার পর অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত কাশেমকে তার গ্রাম এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়।

 

উত্তরাধুনিক

Writer, Singer & Environmentalist
জনপ্রিয়

প্রতিবন্ধী গৃহবধূকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত গ্রেফতার

আপডেট সময়: ০২:৩৮:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫

গ্রেফতার আবুল কাশেম


নেত্রকোণার দুর্গাপুরে এক বুদ্ধি প্রতিবন্ধী গৃহবধূকে (২২) ধর্ষণের অভিযোগে পুলিশ অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত আবুল কাশেমকে (৪০) গ্রেফতার করেছে।

এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর শাশুড়ি গতকাল মঙ্গলবার  রাতে দুর্গাপুর থানায় মামলা দায়ের করেন।

মঙ্গলবার রাতেই পুলিশ অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত আবুল কাশেমকে গ্রেফতার করে।

কাশেম উপজেলার উত্তর বায়রাউড়া গ্রামের মৃত আব্দুল মজিদের ছেলে।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।


আরো পড়ুন

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণের মামলায় শিক্ষক গ্রেফতার


দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মামলার বরাতে ওসি বলেন, বুদ্ধি প্রতিবন্ধী গৃহবধূ গত ২৮ এপ্রিল রাত ১টার দিকে বাড়ির পাশে টয়লেট সংলগ্ন ফাঁকা জায়গায় ধর্ষণের শিকার হন। অভিযুক্ত কাশেম ঘরের দরজা ভেঙে জোরপূর্বক তাকে বাইরে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করেন। পরিবারের লোকজন গৃহবধূকে ঘরে  না পেয়ে খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে তাকে ঘটনাস্থলে পান। তখন অভিযুক্ত দৌড়ে পালিয়ে যান। মামলার পর অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত কাশেমকে তার গ্রাম এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়।